জৈন দর্শন ও অনুমানের প্রামাণ্য

মওলবি আশরাফ:

আকাশকে আমরা নীল দেখি আলোর বিক্ষেপণের কারণে, কিন্তু আকাশ নীল নয়। নিত্যদিন সূর্য পূবে উদিত হয়ে পশ্চিমে অস্ত যায়, মনে হয় পৃথিবীকে কেন্দ্র করে সূর্য ঘুরে, কিন্তু বাস্তব বিষয়টি ঠিক তার বিপরীত। এমন অনেক কিছুই দুনিয়াতে ঘটে, পঞ্চেন্দ্রিয় যাকে সত্য বলে গ্রহণ করে, অথচ তা সত্য নয়— জৈন দর্শন ঠিক এই কারণেই স্বীকার করে না ‘কেবল চোখে দেখাই প্রমাণ’।

ভারতীয় দর্শনে বেদে অবিশ্বাসী (নাস্তিক) সম্প্রদায়গুলোর মধ্যে অপেক্ষাকৃত কম আলোচিত জৈন দার্শনিকগণ। ধর্মমত হিসেবে বৌদ্ধরা, আর জড়বাদীদের জবানে সবচেয়ে বেশি আলোচিত তৃতীয় নাস্তিক সম্প্রদায় চার্বাক বা লোকায়ত দার্শনিকগণ।

চার্বাকরা অধিক আলোচিত হবার কারণ হিসেবে বলা যায় অনাধুনিক ভারতের তারা প্রথম জড়বাদী, ঈশ্বর-গ্রন্থ, স্বর্গ-নরক ও কর্মফলে অবিশ্বাসী, এবং ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে যা প্রত্যক্ষ করা যায় কেবল তাকেই প্রমাণ মানার প্রবক্তা।

ভারতীয় দর্শনে যথার্থ জ্ঞানকে বলা হয় ‘প্রমা’, আর প্রমা লাভের প্রণালীকে বলা হয় ‘প্রমাণ’। কোনো রকম সন্দেহ থাকলে তা যথার্থ জ্ঞান নয়, তাই চার্বাক মতে অনুমান, উপমান, শব্দ (শাস্ত্র) এমনকি অন্যের নিকট প্রাপ্ত কথাও প্রমাণ নয়।

অনুমান হলো ব্যাপ্তিজ্ঞান বা সার্বিক জ্ঞাননির্ভর। ব্যাপ্তিজ্ঞান ছাড়া যথার্থ অনুমান সম্ভব নয়। ধোঁয়া দেখে আগুন থাকার যে অনুমিতি, অর্থাৎ এক বস্তুর সাথে অন্য বস্তুর অব্যতিক্রমী বা নিয়ত সম্বন্ধকে ‘ব্যাপ্তি’ বলে। চার্বাক মতে এই ব্যাপ্তি যথার্থ জ্ঞান লাভের প্রণালী হতে পারে না, কেননা :

(ক) আগুনের সাথে ধোঁয়ার সম্বন্ধ প্রত্যক্ষ করা গেলেও সর্বক্ষেত্রে ধোঁয়ার সাথে আগুন থাকা সুনিশ্চিত কিনা তা প্রমাণিত নয়।

(খ) ধোঁয়ার সাথে আগুনের সম্বন্ধ বর্তমানে দেখা গেলেও অতীতে সেই সম্বন্ধ ছিল কিনা বা ভবিষ্যতে সেই সম্বন্ধ বিচ্ছিন্ন হবে কিনা তার নিশ্চয়তা নেই।(যেমন বর্তমানে কৃত্রিম ধোঁয়ার যন্ত্র পাওয়া যায়।)

(গ) জগতের সব ঘটনাই আকস্মিক, কোনো ঘটনার সাথে কার্যকারণসম্পর্ক যুক্ত নয়। তাই ব্যাপ্তি যে অনুমানের ওপর নির্ভর, হতে পারে সেই অনুমানের ব্যাপ্তি অন্য এক অনুমানের ওপর, মানে এক জ্ঞান আসে অন্য জ্ঞানের মাধ্যমে, ফলে অনুমানের ওপর অনুমান হয়ে ‘অনবস্থা দোষ’ বা fallacy of infinity regress কায়েম হয়।
সুতরাং, অনুমানলব্ধ জ্ঞান সর্বক্ষেত্রে সংশয়পূর্ণ ও সম্ভাবনামূলক, ‘প্রমাণ’ হবার যোগ্য নয়।

কিন্তু অনুমানকে পুরোপুরি বর্জন করলে প্রাত্যহিক জীবনে অচলাবস্থা তৈরি হয়, তাই পরবর্তী সুশিক্ষিত চার্বাকরা নির্দিষ্ট বিষয়ে সীমাবদ্ধ করে অনুমানকে জ্ঞানলাভের উপায় স্বীকার করেছেন। তারা অনুমানকে দ্বিবিধভাগে বিভক্ত করেন— অতীত-সম্পর্কিত আর ভবিষ্যৎ-নির্দেশক। প্রথম ক্ষেত্রে অনুমানকে তারা স্বীকার করেন, কিন্তু ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে কখনো করেন না। মানবসৃষ্টির রহস্য সমাধানে তারা বলেন— পানে আর চুনে লাল রঙ নেই কিন্তু দুটো মুখে পুরে চিবালে যেমন লাল রঙ তৈরি হয়, বস্তুও তেমন অন্য বস্তুর সংস্পর্শে আকস্মিক চৈতন্য লাভ করে, এভাবেই জন্ম হয় মানবের। সবই আকস্মিক পরিণাম।

নিরীশ্বরবাদিতাসহ চার্বাকদের সাথে জৈনদের অনেক মিল থাকলেও প্রধান একটি অমিল হলো অনুমানকে প্রামাণ্য মানা। চার্বাকদের যুক্তির জওয়াব ও অনুমানকে প্রামাণ্য বানাতে গিয়ে জৈন দার্শনিকগণ বলেন : ‘কেবল প্রত্যক্ষণকে যথার্থ জ্ঞান মনে করাই অনুমান!’

জৈন দার্শনিকগণ নিজেদেরকে ‘অনেকান্তবাদী’ বলে থাকেন। অনেকান্ত শব্দটি ‘একান্ত’ শব্দের বিপরীত। বস্তুকে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার না করাকে বলা হয় ‘একান্তবাদ’, তার বিপরীতে বস্তুর বৈচিত্র্য ও পরিবর্তনশীলতাকে গ্রহণ করাকে বলা হয় ‘অনেকান্তবাদ’। তারা বলেন, ‘জ্ঞাত বস্তুর সাথে জ্ঞাতার যখন যথার্থ পরিচয় ঘটে, তখন গিয়ে হয় জ্ঞানের উৎপত্তি।’ কোনো কিছুকে দেখামাত্র তার সম্পর্কে যথার্থ জ্ঞান লাভ করা তো সম্ভব নয়ই, বরং অনেক রকমের সম্ভাবনা তৈরি হয়, জৈন দর্শনে যাকে বলা হয় স্যাদবাদ। যেমন আকাশ নীল কিনা এমন প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় :

★ কোনো কোনো মতে আকাশ নীল। (স্যাদ্‌-অস্তি)
★ কোনো কোনো মতে আকাশ নীল নয়। (স্যাদ্‌-নাস্তি)
★ কোনো কোনো মতে আকাশ নীল, এবং নীল নয়।(স্যাদ্‌-অস্তি-নাস্তি)
★ কোনো কোনো মতে আকাশের রঙ অবর্ণনীয়। (স্যাদ্‌-অবক্তব্যঃ)
★ কোনো কোনো মতে আকাশ নীল এবং অবর্ণনীয়। (স্যাদ্‌-অস্তি-অবক্তব্যঃ)
★ কোনো কোনো মতে আকাশ নীল নয়, এবং অবর্ণনীয়। (স্যাদ্‌-নাস্তি-অবক্তব্যঃ)
★ কোনো কোনো মতে আকাশ নীল, এবং নীল নয়, এবং অবর্ণনীয়। (স্যাদ্‌-অস্তি-নাস্তি-অবক্তব্যঃ)

জৈন দর্শন মতে, চরম সত্যের স্বরূপ যেহেতু অতি জটিল, তাই কোনো একক উপায়ে এটির পূর্ণ প্রকৃতিটিকে প্রকাশ করা যায় না। তাকে সম্যকরূপে বুঝতে হলে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে তাকে পরীক্ষা করা প্রয়োজন। সেই কারণে একটি অনির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি বোঝাতে এবং বক্তব্যের মধ্যে থেকে রক্ষণশীলতাকে এড়াতে প্রতিটি অভিব্যক্তিমূলক শব্দের গোড়ায় ‘স্যাদ’ কথাটি যুক্ত করা হয়েছে। স্যাদ শব্দের অর্থ ‘হয়তো’ অথবা ‘কোনো কোনো মতে’। স্যাদবাদের এই সাতটি অনির্দিষ্ট ধারণাকে সপ্তভঙ্গি বলা হয়।

জৈনদের মতে, ন্যায়ের নিয়মাবলি যখন যথাযথ অনুসরণ করা হয়, তখন অনুমানলব্ধ জ্ঞান যথার্থ হবেই। যেমন, প্রতিটি বস্তুর মধ্যে তিনটি গুণ থাকে— ‘উৎপাদ-ব্যয়-ধ্রৌব্য-লক্ষণম-সৎ’— অর্থাৎ চরম সৎ (বস্তু) উৎপত্তি, ধ্বংস ও স্থায়িত্ববিশিষ্ট এই তিন বৈশিষ্ট্যবিশিষ্ট। সুতরাং বীজমাত্র চারাগাছ হবে এবং চারাগাছ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে বড় বৃক্ষে পরিণত হবে— এটাই ঘটয়িতব্য, এর বিপরীতে বীজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে, তাছাড়া তৃতীয় কোনো ঘটনা ঘটবে না। ব্যক্তি যদি বস্তুর নিয়মমাফিক পরিবর্তনশীলতাকে স্বীকার করে নেয়, সেখানে অনুমান যথার্থ জ্ঞান বৈ অন্যকিছু দিবে না। কেননা, নিম গাছে নিম হওয়ারই অনুমান সম্ভব, আমের অনুমান নয়।

জৈনদের মতে যথার্থ জ্ঞান পাঁচ রকমের 

১. মনের মাধ্যমে যে-জ্ঞান লাভ করা যায় তাকে ‘মতি’ বলে।
২. শাস্ত্রবাক্য থেকে যে-জ্ঞান লাভ করা হয় তাকে ‘শ্রুতি’ বলা হয়।
৩. কেবলমাত্র সাধনা ও অতীন্দ্রিয় শক্তির প্রভাবে যে-জ্ঞান লাভ হয় তাকে ‘অবধি’ বলা হয়।
৪. যখন কোনো ব্যক্তি সরাসরি অপরের মানসিক অবস্থা সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করে, তখন তার জ্ঞানকে ‘মনঃপর্যায় জ্ঞান’ বলে।
৫. সর্বকালের, সর্বদেশের এবং সর্বপদার্থের সাক্ষাৎজ্ঞানকে ‘কেবল জ্ঞান’ বলে।

তাদের মতে ‘মতি’ ও ‘শ্রুতি’ পঞ্চেন্দ্রিয় ও ভিন্ন ব্যক্তির মাধ্যমে লাভ হয় বলে তাকে পরোক্ষ জ্ঞান বলা হয়। আর ‘অবধি’, ‘মনঃপর্যায়’, ও ‘কেবল জ্ঞান’ সরাসরি লাভ হয় বলে তাকে প্রত্যক্ষ জ্ঞান বলা হয়। অর্থাৎ সরাসরি চোখ দিয়ে দেখলেও তাদের মতে সেটা পরোক্ষ, প্রত্যক্ষ নয়।

‘চোখে দেখাই কেবল প্রমাণ’ এই ধারণা প্রচলিত বিজ্ঞানবাদেরও বিপরীত। হাজার হাজার বছর আগের কোনো বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে বিশ্লেষণ অনুমানের ভিত্তি ছাড়া সম্ভব নয়। গাণিতিক ফর্ম বিশ্লেষণের অখণ্ডনীয় মাপকাঠি হলেও, দুই যোগ দুই যদিও স্থান ও সময়ের বাইরেও সবসময় চার হয়, তবু বলতে হয় গণিত বস্তুর ওপর আরোপিত ধারণা ছাড়া কিছু নয়। যেমন পৃথিবী থেকে সূর্য তের লক্ষ গুণ বড়, অথবা এককোষী অণুজীব অ্যামিবাই যে প্রথম অণুজীব, পঞ্চাশ লক্ষ বছর আগেও যে পৃথিবীতে তাদের বাস ছিল একথা বলা হয় গাণিতিক ফর্মে। গণিত নির্ভুল বটে, কিন্তু গণিতের ফর্মটা তো আরোপিত, অনেকটা সংজ্ঞার মতো। যদি সংজ্ঞায়িত করা হয় ‘পুংলিঙ্গবিশিষ্ট মানুষমাত্রই পুরুষ’, কোনো পুংলিঙ্গবিশিষ্টই এই সংজ্ঞায় পুরুষ থেকে খারিজ হবে না, কিন্তু পুংলিঙ্গের ভিত্তিতে তৈরি সংজ্ঞার ওপর আপত্তি করা সম্ভব। ঠিক এরকমভাবে গণিতের ফর্মকেও অস্বীকার করা সম্ভব।

ব্রিটিশ অভিজ্ঞতাবাদী দার্শনিক জর্জ বার্কলি তাই গণিত সম্পর্কে বলেন, ‘সংখ্যা একান্তই মনের সৃষ্টি।… যেমন, মন যদি একটা আয়তনকে গজ, ফুট বা ইঞ্চির সাহায্যে বিবেচনা করে, তাহলে সে অনুসারে তা হবে এক গজ কিংবা তিন ফুট কিংবা ছত্রিশ ইঞ্চি। সংখ্যার আপেক্ষিকতা ও মানুষের বুদ্ধির ওপর তার নির্ভরশীলতা এত স্পষ্ট যে, ভাবতে আশ্চর্য লাগে, কী করে লোকে তার প্রতি এক মনবহিস্থ নিরপেক্ষ অস্তিত্ব আরোপ করে।…’

ডেভিড হিউম বলেন, ‘অত্যাবশ্যকতার স্থান আছে শুধু গাণিতিক সূত্র ও ফর্মুলায়— ওই সবই স্বাভাবিক আর অপরিবর্তিতভাবে সত্য। কারণ এসব স্রেফ পুনরাবৃত্তি— বিধেয় আগে থেকে নিহিত রয়েছে কর্তৃপদে—৩×৩=৯, এ যে চিরন্তন আর ‘অত্যাবশ্যক’ সত্য তার কারণ ৩×৩ আর ৯ একই, শুধু ভিন্নভাবে প্রকাশ করা হয়েছে— বিধেয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগ করে না কিছুই। বিজ্ঞানে তাই উচিৎ গণিতে আর সাক্ষাৎ অভিজ্ঞতায় সীমিত হয়ে থাকা— ‘আইন’ বা বিধি-বিধানের অপরিমিত অনুমানের ওপর তা নির্ভর করতে পারে না কিছুতেই।’

প্রত্যক্ষবাদ যে শেষতক যথার্থ জ্ঞানের মাধ্যম হয় না, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ হলো ‘সময়’। সময় নেহাত অনুমান, অথচ সময় বাদ দিয়ে পদার্থ নিয়ে বিচার করা যায় না। আল্লামা ইকবাল বলেন, ‘… পদার্থবিজ্ঞান যদি প্রকৃতই প্রত্যক্ষভাবে পরিচিত বস্তুনিচয়ের সুসমঞ্জস্য ও যথার্থ জ্ঞান হয়, তাহলে বস্তুসম্বন্ধীয় প্রচলিত মতবাদকে বর্জন করতে হয়; কেননা, আমাদের ইন্দ্রিয়াদির যে সাক্ষ্যের ওপর পদার্থবিজ্ঞানী একমাত্র নির্ভর, এ (অধুনা জড়বাদী) মতবাদ সে সাক্ষ্যকেই মনে করে মনের কতকগুলো নিছক ছাপ বলে। বস্তুত এই মতবাদ প্রকৃতি ও প্রকৃতির পর্যবেক্ষকের মধ্যে এমন একটা ব্যবধানের সৃষ্টি করে, যা দূর করার জন্য পদার্থবিজ্ঞানীকে বাধ্য হয়ে একটা অনিশ্চিত অনুমানের আশ্রয় নিতে হয়।…’

কুরআনে আল্লাহ তাআলা ‘আল্লাযীনা য়ু’মিনূনা বিল গয়বি’— ‘যারা গায়েবের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করে’ বলে প্রত্যক্ষণ যে চূড়ান্ত জ্ঞান নয় সেদিকেই ইশারা করা হয়েছে। ‘গায়েব’ মানে ব্যক্তির কাছে যা অদৃশ্য, অজ্ঞাত বা অজ্ঞতা। ব্যক্তি যখন স্বীকৃতি দিবে তার প্রত্যক্ষণ কিংবা জ্ঞাত বিষয় প্রমাণ হওয়ার যোগ্যতা রাখে না, নতশিরে মেনে নিবে অজ্ঞতাকে, তখনই সে ‘মুত্তাকি’ হওয়ার পথে ফেলবে প্রথম কদম। বস্তুত, চূড়ান্ত জ্ঞান একমাত্র আল্লাহর নজদিকে, মানুষ কেবল বস্তুর উপরিভাগের ওপর অনুমান করতে পারে। তাই অনুমিত ধারণাই জ্ঞানের প্রমাণ, যেহেতু চূড়ান্ত জ্ঞান আল্লাহ ছাড়া কারো পক্ষে জানা সম্ভব নয়।

সহায়ক গ্রন্থ :
১. ভারতীয় দর্শন/ সাইয়েদ আবদুল হাই
২. প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য দর্শনের ইতিহাস (প্রথম খণ্ড)
৩. মানুষের জ্ঞানসূত্র/ জর্জ বার্কলি ( ড. আবদুল মতীন অনূদিত)
৪. ইসলামে ধর্মীয় চিন্তার পুনর্গঠন/ আল্লামা ডক্টর মুহাম্মদ ইকবাল
৫. ভারতীয় দর্শন পরিচিতি/ মোঃ মাহবুবুর রহমান
৬. দর্শনের ইতিকাহিনী/ উইল ডুরান্ট (আবুল ফজল অনূদিত)
৬. উইকিপিডিয়া/ জৈন ধর্ম

আগের সংবাদপশ্চিমবঙ্গ নির্বাচনে জয়ী ৪২ মুসলিম প্রার্থী
পরবর্তি সংবাদহাজী আবেদ হুসাইন : দেওবন্দের বিস্মৃত প্রতিষ্ঠাতা